শুকনো এবং ফাঁটা ঠোঁট নিয়ে কি সারা বছর বিড়ম্বনা মধ্যে থাকতে হয়? এই লেখাটি আপনার জন্য।
এটি খুবই বিরক্তিকর একটি সমস্যা যদি আপনার ঠোঁট হয় শুকনো এবং খোসার ছাড়ানো ত্বক। এবং এই সমস্যা নিয়ে আমরা যখন আমাদের প্রিয় মায়ের কাছে অভিযোগ করি, তখন তারা আমাদের বলে আমারা যেন বারবার ঠোঁট চাটা বন্ধ। এই সমস্যা প্রতিরোধ করার সেরা উপায় হল আমাদের ঠোঁটে হাইড্রেশন এবং পুষ্টির প্রদানের মাধ্যমে।
প্রথমে বলে রাখি। পানি সৌন্দর্যের একটি অপরিহার্য নিয়ামক। এটি শরীর এবং ত্বকে ভালভাবে হাইড্রিয়ট রাখতে সাহায্য করে। আপনি যদি যথেষ্ট পরিমাণ পানি পান না করেন তবে আপনি যত প্রতিকার ঠোঁটের ব্যবহার করে না কেন এগুলো কোন কাজে আসবেনা।
ঠোঁট ফাটার কারণ গুলো কি?
ঠোঁট ফাটার প্রধান কারণগুলো হলঃ
- অত্যাধিক ঠোঁট চাটা (Excessive licking of lips)
- সূর্যের কারনে ক্ষতি (Sun damage)
- ধূমপান এবং পানীয় (Smoking and drinking)
- ত্বকের ক্ষতিকর এমন টুথপেস্টে (Skin irritants in toothpaste)
- এলার্জি (Allergies)
- নির্দিষ্ট কিছু ঔষধ, যেমন রেটিনোয়েড এবং কেমোথেরাপি ড্রাগ (Certain medications, such as retinoids and chemotherapy drugs)
একটি কমন সমাধান হল, মানুষ ঠোঁট ফাটা বন্ধ করার জন্য ঠোঁটে চ্যাপস্টিক (chapstick ) বা সুগন্ধি লিপজেল ব্যবহার করে থাকে। এটি তাত্ক্ষণিক পরিত্রান পেতে সাহায্য করে, কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রে, এটি দীর্ঘমেয়াদী সমাধান প্রদান করে না।
নীচের প্রতিকারগুলো এই সমস্যা সমাধান করতে এবং দীর্ঘস্থায়ী ফলাফল দিতে সাহায্য করবে।
এখানে শুষ্ক এবং ঠোঁট ফাঁটা বন্ধ করার ঘরোয়া প্রতিকারগুলো দেয়া হল।
কিভাবে ঠোঁট ফাঁটার হাত থেকে মুক্তির পাবেন
১. নারকেল তেল (Coconut Oil)
২. মধু এবং ভ্যাসলিন (Honey And Vaseline)
৩. গোলাপের পাপড়ি (Rose Petals)
৪. শসা (Cucumber)
৫. অ্যালোভেরা (Aloe Vera)
৬. গ্রীন টি ব্যাগ (Green Tea Bags)
৭. কোকো বাটার (Cocoa Butter)
৮. লেবুর রস (Lemon Juice)
৯. চিনি পদ্ধতি (Sugar Method)
১০. ভ্যানিলা নির্যাস (Vanilla Extract)
ঠোঁট ফাঁটার হাত থেকে রক্ষা পাবার ঘরোয়া উপাদানসমূহঃ
১. ঠোঁটের জন্য নারকেল তেল (Coconut Oil For Lips)
আপনার যা প্রয়োজনঃ
- ভার্জিন নারকেল তেল বা অলিভ অয়েল বা ক্যাসটল তেল বা আমন্ড তেল বা জোজোবা তেল।
- ১-২ ড্রাপ টি ট্রি তেল বা গ্রাফিজেড তেল বা নিম তেল।
আপনাকে যা করতে হবেঃ
১. এটা নির্ভর করবে আপনার কাছে কোন ক্যারিয়ার ওয়েল এবং অ্যাসেনশিয়াল ওয়েল আছে, ক্যারিয়ার অয়েল মাঝে ১-২ ড্রপ অ্যাসেনশিয়াল ওয়েল দিয়ে মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন।
২. আপনার ঠোঁটে এই মিশ্রণ ব্যবহার করুন এবং কিছুক্ষণের জন্য ঠোঁটে রেখে দিন।
কতবার কাজটি করা উচিতঃ
দিনের মধ্যে ২/৩ বার মিশ্রিত তেল ব্যবহার করুন। এটি বিছানায় যাওয়ার আগে ব্যবহার করা যেতে পারে।
কেন কাজটি করবেন?
ক্যারিয়ার ওয়েল , যেমন অলিভ অয়েল, নারকেল তেল, এবং ক্যাসটল ওয়েল সেরা প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার এবং তেল জাতীয় পদার্থ রয়েছে। এগুলি সুস্থ ফ্যাটি অ্যাসিড ধারণ করে, যা ঠোঁটের প্রয়োজনীয় তৈলাক্ততা প্রদান করে ঠোঁটকে করে তুলে নরম ও নমনীয়। অ্যাসেনশিয়াল ওয়েল – যেমন টি ট্রি তেল বা গ্রাফিজেড তেল শুষ্ক ঠোঁটের জন্য কার্যকরী কাজ করে। এটি আপনার ঠোঁটের সংক্রমণ প্রতিরোধ করে, বিশেষ করে শুষ্কতা দূর করতে সাহায্য করে থাকে।
২. মধু এবং ভ্যাসলিন (Honey And Vaseline)
আপনার যা প্রয়োজনঃ
- কাচাঁ মধু (Raw honey)
- ভ্যাসলিন (Vaseline)
আপনাকে যা করতে হবেঃ
- আপনার ঠোঁটে মধুর প্রলেপ দিন।
- মধুর প্রলেপের উপর এবার ভ্যাসলিন ব্যবহার করুন।
- এটি ১০-১৫ মিনিটের জন্য ছেড়ে দিন।
- এবার একটি ভেজা টিস্যু বা কাপড় দিয়ে মুছে ফেলুন।
কতবার কাজটি করা উচিতঃ
স্থায়ী ফলাফল পেতে এক সপ্তাহের জন্য প্রতিদিন ১বার করে লাগান।
কেন কাজটি করবেন?
মধুতে প্রচুর পরিমাণে ব্যাকটেরিয়ারোধী বৈশিষ্ট রয়েছে এবং প্রকৃতির সেরা নিরাময়ের মধ্যে একটি। ভ্যাসলিন বা পেট্রোলিয়াম জেলি প্রচুর পরিমাণে ব্যবহৃত হয় ত্বকে কোমল এবং পুষ্টি প্রদান ও শুষ্কতার হাত থেকে রক্ষা জন্য। এটি ত্বকের কোষে আর্দ্রতা রক্ষা করে। এই দুটি উপাদানের মিশ্রন দ্বারা, আমরা ফাটা ঠোঁটের জন্য একটি খুব কার্যকর ঘরোয়া প্রতিকার পেতে পারি।
৩. গোলাপের পাপড়ি (Rose Petals)
আপনার যা প্রয়োজনঃ
- ৫-৬ টি গোলাপের পাপড়ি
- 1/4 কাপ কাঁচা দুধ
আপনাকে যা করতে হবেঃ
১. ২-৩ ঘন্টার জন্য দুধের মধ্যে পাপড়ি ভিজিয়ে রাখুন।
২. পেস্টের মত সামঞ্জস্যতা পেতে গোলাপের পাপড়িগুলো দুধের সাথে আলতো করে মিশিয়ে নিন।
৩. এবার আপনার ঠোঁটে এই পেস্ট ব্যবহার করুন। এটি প্রায় ২০ মিনিটের জন্য রেখে দিন।
৪. ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
কতবার কাজটি করা উচিতঃ
এক সাপ্তাহের জন্য প্রতিদিন ১ বার করে।
কেন কাজটি করবেন?
গোলাপের পাপড়িতে ত্বকের পুষ্টিকর বৈশিষ্ট্য রয়েছে- যেমন ভিটামিন ই (E)। তা আপনার ঠোঁটের প্রকৃত রং ধরে রাখতে সাহায্য করে। দুধে ল্যাকটিক এসিড রয়েছে যা ঠোঁটের পৃষ্ঠ থেকে আলতো করে মৃত চামড়া তুলে আনে। দুধে অপরিহার্য ফ্যাট, ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ রয়েছে যা শুষ্ক ঠোঁটকে হাইড্রেট রাখে।
৪. ঠোঁট ফাঁটা রোধে শসা (Cucumber For Chapped Lips)
আপনার যা প্রয়োজনঃ
- কয়েক পিস শসার টুকরো।
আপনাকে যা করতে হবেঃ
১. ১/২ মিনিট ধরে আপনার ঠোঁটে শসার টুকরোটি আলতো করে ঘষুন।
২. ঠোঁটে লেগে থাকা শসার রস ১০ মিনিটের জন্য রেখে দিন এবং তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
অথবা আপনি চাইলে, আপনি ১/২ টুকরো শসা পেস্ট করে আপনার ঠোঁটে ব্যবহার করতে পারেন।
কতবার কাজটি করা উচিতঃ
এই প্যাকটি প্রতিদিন ১/২ বার ব্যবহার করুন।
কেন কাজটি করবেন?
শসা আপনার ঠোঁটের জন্য সেরা বন্ধু হতে পারে, কারণ এটি আপনার ঠোঁট ফাটা এবং শুষ্কতার হাত থেকে রক্ষা করে। শসা ত্বকের হাইড্রেট বজায় রাখে। শসা ব্যবহারের ফলে কিছুদিনের মধ্যে আপনার সকল ফ্যাকাশে ভাব (flakiness) এবং শুষ্কতা চলে যাবে।
৫. ঠোঁট ফাঁটা রোধে অ্যালোভেরা (Aloe Vera for Chapped Lips)
আপনার যা প্রয়োজনঃ
- একটি অ্যালোভেরা পাতা।
আপনাকে যা করতে হবেঃ
১. অ্যালোভেরার পাতা টুকরো করে কাটুন এবং ভিতর থেকে জেল বের করে আনুন। একটি পাত্রে অ্যালোভেরার জেলগুলো নিয়ে রাখুন। লক্ষ রাখতে হবে ঐ পাত্রে যাতে বাতাস ডুকতে না পারে।
২. আপনার ঠোঁটের উপর জেল প্রয়োগ করুন।
৩. জেলের পাত্র বা কৌটাটি ভালভাবে মুখ লাগিয়ে ফ্রিজে রেখে দিন।
কতবার কাজটি করা উচিতঃ
নিয়মিত ঘুমানোর আগে অ্যালোভেরা জেল ঠোঁটে প্রয়োগ করুন।
কেন কাজটি করবেন?
অ্যালোভেরাতে প্রাকৃতিক উপাদানে পরিপূর্ণ যা ঠোঁট ফাঁটা থেকে রক্ষা করে এবং ত্বকের মৃত চামড়া তুলে আনে খুব সহজেই। এটি ঠোঁটের উপরের নরম চামড়াকে মজবুত করতে সাহায্য করে এবং ঠোঁটকে ঠান্ডা রাখে।
৬. ঠোঁট ফাঁটা রোধে গ্রীন টি ব্যাগ (Green Tea Bags For Chapped Lips)
আপনার যা প্রয়োজনঃ
- ১টি গ্রীন টি ব্যাগ।
- ১টি গরম পানির কাপ।
আপনাকে যা করতে হবেঃ
১. কয়েক মিনিটের জন্য গরম পানিতে গ্রীন টি ব্যাগ ডুবিয়ে রাখুন।
২. ঠোঁটের উপর এই টি ব্যাগটি ধরে রাখুন।
৩. কয়েক মিনিট এভাবে রাখুন।
কতবার কাজটি করা উচিতঃ
প্রতিদিন ১ বার করে।
কেন কাজটি করবেন?
গ্রীন টি তে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ট্যানিন’স রয়েছে যা আপনার ঠোঁটের শুষ্কতা দূর করে এবং ঠোঁটকে হাইড্রেট রাখতে সাহায্য করে।
৭. ঠোঁট ফাঁটা রোধে কোকো বাটার (Cocoa Butter For Chapped Lips)
আপনার যা প্রয়োজনঃ
অরগানিক কোকো বাটার বা শা বাটার বা পিনাট বাটার বা দই বা ঘি (clarified butter) বা বাটারমিল্ক।
আপনাকে যা করতে হবেঃ
১. আপনার ঠোঁটে কোকো বাটার অল্প পরিমাণে ব্যবহার করুন এবং ঐ অবস্থায় রাতে রেখে দিন।
২. বিকল্পভাবে, আপনি শা বাটার বা ঘি ব্যবহার করতে পারেন এবং ঐ অবস্থায় রাতে রেখে দিন।
৩. আপনি যদি পিনাট বাটার, দই বা বাটারমিল্ক ব্যবহার করতে চান, তবে ৫-১০ মিনিটের জন্য আপনার ঠোঁটে রেখে দিন।
কতবার কাজটি করা উচিতঃ
কয়েক দিন ধরে প্রতিদিন ১ বার করে করুন।
কেন কাজটি করবেন?
যখন কোকো বাটার, শা বাটার এবং ঘি এই বিভিন্ন ধরনের মাখন নিষ্কাশিত হয়ে বিভিন্ন উৎস থেকে বিভিন্ন ধরনের মাখন প্রধানত অপরিপূর্ণ ফ্যাটি অ্যাসিড ধারণ করে যা গভীর অবস্থা এবং নিঃশেষিত ত্বক নিরুদ করে। দই এবং বাটারমিল্কে ত্বকের পুষ্টিকর ফ্যাট রয়েছে। একই সময়ে, তা ত্বকে হালকা আবরন হিসাবে কাজ করে।
৮. ঠোঁট ফাঁটা রোধে লেবুর রস (Lemon Juice For Chapped Lips)
আপনার যা প্রয়োজনঃ
- ১ চা চামচ লেবুর রস।
- ১ চা চামচ মধু।
- ১/২ চা চামচ কাস্টর ওয়েল।
আপনাকে যা করতে হবেঃ
১. সব উপাদান মিশ্রিত করুন এবং আপনার ঠোঁটে এটি মাস্ক হিসাবে ব্যবহার করুন।
২. প্রায় ১০ মিনিটের জন্য এটি রেখে দিন এবং তারপর পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে নিন।
কতবার কাজটি করা উচিতঃ
৭-১০ দিনের জন্য প্রতিদিন একবার করে করুন।
কেন কাজটি করবেন?
লেবুর রস কালো দাগ এবং ঠোঁট ফাঁটা বন্ধ করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। লেবু একটি প্রাকৃতিক ব্লিচ এবং এক্সফোলিয়েট (exfoliant) হিসাবে কাজ করে। মধু ত্বকের যত্ন নেয় এবং ক্ষতিকারক প্রভাব থেকে ঠোঁটকে রক্ষা করে।
৯. ঠোঁট ফাঁটা রোধে চিনি পদ্ধতি (Sugar Method For Chapped Lips)
আপনার যা প্রয়োজনঃ
- ১ চা চামচ চিনি।
- কয়েক ড্রপ অলিভ অয়েল।
- ১/২ চা চামচ মধু।
আপনাকে যা করতে হবেঃ
১. মধু, চিনি এবং অলিভ অয়েল ভালভাবে মিশিয়ে ফেলুন যাতে করে কোন দানা দানা না থাকে।
২. আপনার ঠোঁটে এই মিশ্রণ ব্যবহার করুন এবং বৃত্তাকার গতিতে আলতো করে ঘষা দিন।
৩. কোমল ঠান্ডা পানি দিয়ে হালকা ভাবে ঘষে ধোয়ে ফেলুন।
কতবার কাজটি করা উচিতঃ
প্রাথমিকভাবে এই প্যাকটি এক দিন পর পর ব্যবহার করুন। তারপর, নরম এবং মসৃণ ঠোঁট বজায় রাখতে সাপ্তাহে ১/২ বার প্যাকটি ব্যবহার করুন।
কেন কাজটি করবেন?
আপনার ঠোঁটের স্ক্রাবিং করে আলগা চামড়া তুলে ফেলা এবং শুষ্ক ঠোঁট থেকে মুক্তিরপেতে সাহায্য করে। যার ফলে, আপনার ঠোঁট নরম এবং মসৃণ হয়। আপনার ঠোঁটের প্রকৃত রং প্রকাশ পায়। চিনি একটি চমৎকার উপাদান যা ত্বকের চামড়া উঠা বন্ধ করে, এটি সবার রান্নাঘরে পাওয়া যায় এবং ঠোঁট ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে।
১০. ঠোঁট ফাঁটা রোধে ভ্যানিলা নির্যাস (Vanilla Extract For Chapped Lips)
আপনার যা প্রয়োজনঃ
- ২ চা চামচ চিনি।
- ১ চা চামচ বেকিং সোডা।
- ২ চা চামচ জোজোবা তেল বা অলিভ অয়েল।
- 1/4 চা চামচ ভ্যানিলা নির্যাস।
আপনাকে যা করতে হবেঃ
১. উপরের উল্লিখিত সমস্ত উপাদানগুলি ভালভাবে মিশ্রিত করুন।
২. আপনার আঙ্গুলের পাতায় এই মিশ্রণটি অল্প পরিমাণে নিন এবং আলতো করে আপনার ঠোঁটে এটি ব্যবহার করুন।
৩. এই মিশ্রণটি আপনার ঠোঁটে ১/২ মিনিট ধরে আলতো করে আঙ্গুলের পাতা দিয়ে ঘষুন এবং পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
* একটি বায়ুরোধী ধারক এ সংরক্ষণ করে আপনি ৭দিন ব্যবহার করতে পারেন।
কতবার কাজটি করা উচিতঃ
কয়েকদিন ধরে প্রতিদিন ১বার করে এবং পরে ৩-৪ দিন পর পর ১ বার এই প্যকিটি ব্যবহার করুন।
কেন কাজটি করবেন?
চিনি এবং বেকিং সোডা উভয়ের মিশ্রণে ত্বকের চামড়া উঠা বন্ধ করতে সাহায্য করে। ঠোঁটকে ঠান্ডা এবং বেগুনী করে তুলে। ভ্যানিলা নির্যাস অন্যরকম একটা ফ্লেভার যোগ করে যা আপনার ঠোঁট ফাঁটা বন্ধ করে।
এখন আপনি জানেন, কিভাবে এই শীতে আপনার ঠোঁটকে রক্ষা করবেন, আপনি কি জন্য অপেক্ষা করছেন? এই প্রতিকারের প্রধান লক্ষ্য হল আপনার ঠোঁটকে ফাঁটা থেকে রক্ষা করা এবং মৃত চামড়া দূর করতে সাহায্য করে এবং এটি নীচের নরম চামড়া স্থাপন করে। এই উপাদানগুলো আপনার ঠোঁটকে নরম, মসৃণ করে তুলে এবং স্নিগ্ধতা বজায় রাখে।
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.