গোলাপ জল খুবই সস্তা। টোনার হিসেবে ব্যবহার করা ছাড়াও এটি যে একটি সৌন্দর্য বৃদ্ধির উপকরণ হিসেবে ব্যবহার হতে পারে তা বেশিরভাগ মানুষ জানেই না। আপনার ত্বকের পিএইচ লেভেল ব্যালেন্স করা থেকে শুরু করে ত্বকের জ্বালা-পোড়া দূর করা এবং মেকআপ অপসারণ করা, গোলাপ জল একাই সব করতে পারে।
কিন্তু আমি বাজি ধরে বলতে পারি আপনি জানেন না যে গোলাপ জল ব্রণ দূর করতেও সাহায্য করে। আর কিভাবে গোলাপ জল ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে তা জানতে হলে পড়তে থাকুন।
ব্রণের বিরুদ্ধে গোলাপ জল কি আসলেই কার্যকরী?
গোলাপ জলে এ্যান্টিসেপ্টিক এবং এ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা একে কার্যকরী ব্রণ-প্রতিরোধকারী উপকরণ হিসেবে তৈরি করে। গোলাপ জল শুধু ব্রণ সৃষ্টিকারী ব্যাক্টেরিয়া দূর করতেই সাহায্য করে না, এটি ব্রণের দাগ দূর করে মুখ পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। ব্রণের অন্য সকল সাময়িক চিকিৎসার মধ্যে গোলাপ জল আপনার ত্বকে অত্যন্ত ভালো কাজ করে।
এমনকি, সংবেদনশীল ত্বকে ব্যবহার করলেও কোন প্রকার জ্বলন অনুভূত হয় না। এছাড়াও, গোলাপ জল একটি ঠান্ডা প্রভাব ফেলে যা র্যাডনেস এবং ক্ষতিগ্রস্থ ত্বক সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে। এটি আপনার মুখের লোমকূপের দূষিত কণা বের করে আনতে সাহায্য করে, তেলের উৎপাদন নিয়ন্ত্রন করে, এছাড়াও আপনার মুখের লোমকূপগুলো ছোট করতে সাহায্য করে এবং ভবিষ্যতের ব্রেকআউট গুলো প্রতিরোধ করে।
এখানে, আমি ব্রণের চিকিৎসায় গোলাপ জল ব্যবহার করার ১১ টি উপায় বর্ণনা করেছি।
ব্রণের জন্য কিভাবে গোলাপ জল ব্যবহার করবেন
১. গোলাপ জলের স্প্রে
প্রক্রিয়া
- খাঁটি গোলাপ জল
- স্প্রে বোতল
- ফেসিয়াল ক্লিনজার
- ময়েশ্চারাইজার
- ফেসিয়াল টিস্যু
সময়
২ মিনিট
প্রক্রিয়া
- আপনার মুখ ফেসিয়াল ক্লিনজার দিয়ে পরিষ্কার করে নিন।
- একটি স্প্রে বোতলে খাঁটি গোলাপ জল ভরে নিন।
- গোলাপ জল আপনার মুখে স্প্রে করুন। ২০ সেকেন্ড অপেক্ষা করুন এবং এরপর টিস্যূ দিয়ে মুছে ফেলুন।
- একটি তেলমুক্ত ময়েশ্চারাইজার আপনার মুখে লাগান।
- যখন আপনার স্প্রে করার দরকার হবে তখনই সাথে সাথে স্প্রে করতে পারবেন।
কতবার?
দিনে ৩-৪ বার।
এটা কিভাবে কাজ করে?
গোলাপ জলে খুব ভালো এন্টিব্যাক্টেরিয়াল এবং পিএইচ ব্যালেন্স করার বৈশিষ্ট্য আছে। এটি অতিরিক্ত তেল দূর করতে সাহায্য করে এবং আপনার ত্বকে ও লোমকূপে জমে থাকা ধূলাবালি দূর করে। যা ব্রণ দূরে রাখতে সাহায্য করে।
২. ভিটামিন সি এবং গোলাপ জল
উপকরণ
- ১ চা চামচ ভিটামিন সি ট্যাবলেটের পাউডার
- ১ চা চামচ খাঁটি গোলাপ জল
- ফেসিয়াল ক্লিনজার
সময়
১০ মিনিট
প্রক্রিয়া
- ফেসিয়াল ক্লিনজার দিয়ে আপনার মুখ পরিষ্কার করে নিন।
- ভিটামিন সি ট্যাবলেটের পাউডার এবং গোলাপ জল একসাথে মিশিয়ে নিন।
- মিশ্রণটি আপনার মুখের আক্রান্ত স্থানে লাগান।
- ১০ মিনিট মুখে রেখে দিন এবং ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
- আপনার মুখ শুকিয়ে নিন।
কতবার?
দিনে ১ বার।
এটা কিভাবে কাজ করে?
ভিটামিন সি তে প্রচুর এ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে যা ক্ষতিগ্রস্থ ত্বক ঠিক করতে সাহায্য করে। এতে শক্তিশালী এ্যন্টি-ইনফ্লেমেটোরি আছে যা ব্রণ থেকে খুব দ্রুত মুক্তি পেতে সাহায্য করে। ভিটামিন সি কোলাজেনের উৎপাদন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে যা ব্রণের দাগ দূর করে।
৩. লেবুর রস এবং গোলাপ জল
উপকরণ
- ১ চা চামচ লেবুর রস
- ১ চা চামচ খাঁটি গোলাপ জল
- তুলা
- ফেসিয়াল ক্লিনজার
সময়
১৫ মিনিট
প্রক্রিয়া
- আপনার মুখ ফেসিয়াল ক্লিনজার দিয়ে ধুয়ে নিন এবং শুকিয়ে নিন।
- লেবুর রস এবং গোলাপ জল মিশিয়ে নিন এবং এতে একটি তুলা ডুবিয়ে নিন।
- তুলাটি আপনার মুখে লাগিয়ে মিশ্রণটি লাগান।
- ১৫ মিনিট মিশ্রনটি মুখে রাখুন এবং এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
কতবার?
ব্রণ না কমা পর্যন্ত সপ্তাহে ৩-৪ বার ব্যবহার করুন।
এটা কিভাবে কাজ করে?
লেবুর রসে প্রচুর ভিটামিন সি রয়েছে, আর তাই চিকিৎসার জন্য ভিটামিন সি পাউডারো খুব ভালো বিকল্প হিসেবে ব্যবহার হতে পারে। এছাড়াও এতে প্রচুর এ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা আপনার ত্বককে স্বাস্থ্যকর, উজ্জ্বল এবং নবীন রাখতে সাহায্য করে। এই উপকরণটি একটি কোমল উজ্জ্বলকারী এজেন্ট যা ব্রণের দাগ দূর করতে সাহায্য করে।
৪. গ্লিসারিন এবং গোলাপ জল
উপকরণ
- ১ ১/২ কাপ গোলাপ জল
- ১/৪ কাপ গ্লিসারিন
- ফেসিয়াল ক্লিনজার
- ময়েশ্চারাইজার
- তুলা
সময়
২ মিনিট
প্রক্রিয়া
- আপনার মুখ ফেসিয়াল ক্লিনজার দিয়ে পরিষ্কার করে নিন।
- গ্লিসারিন এবং গোলাপ জল একটি পাত্রে মিশিয়ে নিন।
- একটি তুলা মিশ্রণে ডুবিয়ে নিন।
- এরপর ডুবানো তুলাটি আপনার মুখে লাগিয়ে মিশ্রণগুলো ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। এরপর মুখ শুকাতে দিন।
- শুকিয়ে যাওয়ার পর মুখে ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নিন।
কতবার?
দিনে ১-২ বার।
এটা কিভাবে কাজ করে?
এই প্রতিকারটি আপনার শুষ্ক এবং ব্রণ প্রবণ ত্বকের জন্য খুবই আদর্শ প্রতিকার। গ্লিসারিন আপনার ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে এবং আপনার ত্বকে জমে থাকা ধূলাবালি ও তেল দূর করতে সাহায্য করে। মিশ্রণটি আপনার লোমকূপের দূষিত কণা দূর করে এবং লোমকূপগুলো পরিশোধিত করে তুলে।
৫. মুলতানি মাটি এবং গোলাপ জল
প্রক্রিয়া
- ১ টেবিল চামচ মুলতানি মাটি
- ১ টেবিল চামচ গোলাপ জল
- ফেসিয়াল ক্লিনজার
সময়
১৫ মিনিট
প্রক্রিয়া
- ফেসিয়াল ক্লিনজার দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন।
- মুলতানি মাটি এবং গোলাপ জল মিশিয়ে একটি মসৃণ মিশ্রণ তৈরি করুন।
- ফেইস প্যাকের মত এই মিশ্রনটি আপনার মুখে লাগান এবং শুকাতে দিন।
- শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে প্যাকটি পরিষ্কার করে নিন।
কতবার?
সপ্তাহে ২-৩ বার ব্যবহার করতে পারেন।
এটা কিভাবে কাজ করে?
মুলতানি মাটিতে প্রয়োজনীয় মিনারেল আছে যা আপনার ত্বকে পুষ্টি জোগাতে সাহায্য করে এবং ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে। এই মাস্কটি আপনার ত্বকের ভেতর থাকা অতিরিক্ত তেল এবং দূষিত কণা বের করে এনে ব্রণ ধ্বংস করে এবং আপনার ত্বককে সতেজতা প্রদান করে।
৬. বেকিং সোডা এবং গোলাপ জল
উপকরণ
- ২ চা চামচ বেকিং সোডা
- ২ চা চামচ গোলাপ জল
- ফেসিয়াল ক্লিনজার
সময়
১ মিনিট
প্রক্রিয়া
- প্রথমেই আপনার মুখ ফেসিয়াল ক্লিনজার দিয়ে পরিষ্কার করে নিন।
- বেকিং সোডা এবং গোলাপ জল একসাথে মিশিয়ে মশ্রিণ পেস্ট তৈরি করে নিন।
- আপনার মুখে পেস্টটি লাগান।
- আলতোভাবে আপনার মুখে পেস্টটি বৃত্তাকার ভাবে ম্যাসাজ করুন।
- এক মিনিট ম্যাসাজ করার পর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
কতবার?
সপ্তাহে ২-৩ বার।
এটা কিভাবে কাজ করে?
বেকিং সোডা একটি চমৎকার পরিষ্কারক এজেন্ট যা ত্বকের অতিরিক্ত তেল, ধুলাবালি এবং মৃত চামড়া দূর করতে সাহায্য করে। এটি নিজে আপনার ত্বকে ব্রণের জন্য প্রতিকূল পরিবেশ তৈরি করে বার বার ব্রণ হওয়ার সম্ভবনা কমিয়ে দেয়। এই চিকিৎসাটি আপনার ত্বকের পিএইচ লেভেল ব্যালেন্স করতে সাহায্য করে।
৭. আপেল সিডার ভিনেগার
উপকরণ
- ২ চা চামচ আপেল সিডার ভিনেগার
- ১/২ কাপ গোলাপ জল
- ফেসিয়াল ক্লিনজার
- তুলা
- ময়েশ্চারাইজার
সময়
২ মিনিট
প্রক্রিয়া
- একটি ফেসিয়াল ক্লিনজার দিয়ে আপনার মুখ পরিষ্কার করে নিন।
- একটি পাত্রে আপেল সিডার ভিনেগার এবং গোলাপ জল মিশিয়ে নিন।
- মিশ্রণে একটি তুলা ডুবিয়ে নিন।
- মিশ্রণে ডুবানো তুলাটি আপনার মুখে লাগান।
- তুলা থেকে মিশ্রণ মুখে লেগে গেলে মুখটি শুকাতে দিন।
- মুখ শুকিয়ে গেলে মুখে ময়েশ্চারাইজার লাগান।
কতবার?
দিনে ১-২ বার।
এটা কিভাবে কাজ করে?
এই ট্রিটমেন্টটি তৈলাক্ত ত্বকের মানুষের জন্য খুবই আদর্শ। আপেল সিডার ভিনেগার আপনার ত্বকে প্রচুর এ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রদান করে ত্বকে তেলের উৎপাদন নিয়ন্ত্রন করে। এছাড়াও এটি আপনার লোমকূপের দুষিত কণা দূর করে এবং লোমকূপগুলো পরিশোধন করে ভবিষ্যতে ব্রণ হওয়ার সম্ভবনা প্রতিরোধ করে।
৮. বেসন এবং গোলাপ জল
উপকরণ
- ১ টেবিল চামচ বেসন
- ১ টেবিল চামচ গোলাপ জল
- ফেসিয়াল ক্লিনজার
সময়
১৫ মিনিট
প্রক্রিয়া
- ফেসিয়াল ক্লিনজার দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিন।
- বেসন এবং গোলাপ জল মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন।
- ফেইস প্যাকের মত করে আপনার মুখে মিশ্রণটি লাগান এবং শুকাতে দিন।
- একবার শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে প্যাকটি তুলে ফেলুন।
কতবার?
সপ্তাহে ১-২ বার।
এটা কিভাবে কাজ করে?
এই ফেইস প্যাকটি আপনার লোমকূপকে গভীর থেকে পরিষ্কার করে এবং লোমকূপকে দূষণমুক্ত করে। এছাড়াও এটি ত্বকের মৃত কোষ দূর করতে সাহায্য করে এবং লোমকূপের আকার ঠিক করতে সাহায্য করে। বেসন আপনার ত্বক থেকে অতিরিক্ত তেল বের করে এনে আপনার ব্রণকে ছোট করতে সাহায্য করে।
৯. উইচ হ্যাজেল (Witch Hazel) এবং গোলাপ জল
উপকরন
- ১ চা চামচ উইচ হ্যাজেল
- ১ চা চামচ গোলাপ জল
- তুলা
- ফেসিয়াল ক্লিনজার
- ময়েশ্চারাইজার
সময়
২ মিনিট
প্রক্রিয়া
- ফেসিয়াল ক্লিঞ্জার দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিন।
- একটি পাত্রে উইচ হ্যাজেল এবং গোলাপ জল মিশিয়ে নিন।
- মিশ্রণে একটি তুলা ডুবিয়ে নিন।
- মিশ্রণে ডুবানো তলাটি আপনার মুখে লাগান।
- তুলা থেকে মিশ্রণ মুখে লেগে গেলে মুখটি শুকাতে দিন।
- মুখ শুকিয়ে গেলে মুখে ময়েশ্চারাইজার লাগান।
কতবার?
দিনে ১-২ বার।
এটা কিভাবে কাজ করে?
উইচ হ্যাজেল আপনার ত্বকের জ্বালা-পোড়া কমিয়ে এনে আপনার ত্বকে ক্ষত নিরাময় ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। এছাড়াও এটি চুলকানি দূর করতে সাহায্য করে। এই প্রতিকারটি আপনার ত্বক পরিষ্কার, স্বাস্থ্যকর এবং ব্রণ থেকে মুক্ত রাখতে সাহায্য করে।
১০. চন্দন কাঠ এবং গোলাপ জল
উপকরণ
- ২ টেবিল চামচ চন্দন গূড়ো
- ১ টেবিল চামচ গোলাপ জল
- ফেসিয়াল ক্লিনজার
সময়
১৫ মিনিট
প্রক্রিয়া
- ফেসিয়াল ক্লিনজার দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিন।
- চন্দন গুড়ো এবং গোলাপ জল মিশিয়ে একটি মশ্রিণ পেস্ট তৈরি করে নিন।
- ফেইস প্যাকের মত করে আপনার মুখে মিশ্রণটি লাগান এবং শুকাতে দিন।
- একবার শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে প্যাকটি তুলে ফেলুন।
কতবার?
সপ্তাহে ১-২ বার।
এটা কিভাবে কাজ করে?
চন্দন কাঠ একটি আয়ুরবেদিক উপকরণ যা ব্রণ সহ বিভিন্ন রকম ত্বকের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। এটি ত্বকের জ্বালা-পোড়া কমিয়ে দেয় এবং ত্বকের অতিরিক্ত তেল এবং ধূলাবালি দূর করে ত্বককে শীতল করে তুলে।
১১. শসা, মধু এবং গোলাপ জল
উপকরণ
- ২ ইঞ্চি তাজা শসা
- ২ টেবিল চামচ মধু
- ১ টেবিল চামচ গোলাপ জল
- ফেসিয়াল ক্লিনজার
সময়
৩০ মিনিট
প্রক্রিয়া
- ফেসিয়াল ক্লিনজার দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিন।
- শসা ব্লেন্ড করে নিন এবং এর সাথে মধু ও গোলাপ জল মিশিয়ে নিন।
- ফেইস প্যাকের মত করে আপনার মুখে মিশ্রণটি লাগান এবং শুকাতে দিন।
- একবার শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে প্যাকটি তুলে ফেলুন।
কতবার?
সপ্তাহে ১-২ বার।
এটা কিভাবে কাজ করে?
এই ফেইস প্যাকটি সংবেদনশীল ত্বকের নারীদের জন্য উপযুক্ত। এটি শুধু মাত্র খুব হালকা নয়, এটি চমৎকার এ্যান্টিসেপ্টিক (মধু থেকে) এবং এ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল (গোলাপ জল) বৈশিষ্ট্যের সাহায্যে ব্রণের সাথে যুদ্ধ করতে সাহায্য করে। শসা আপবার ত্বকে শীতল প্রভাব ফেলে আপনার ত্বকের প্রদাহ এবং র্যাডনেস দূর করে।
প্রাকৃতিকভাবে তৈরি প্রতিকারগুলোর থেকে ভালো আর কিছুই হতে পারে না। যদি আপনি ব্রণের সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে এখনি সময় এক বোতল গোলাপ জল সংগ্রহ করার এবং তা আপনার ভালোর জন্য ব্যবহার করার।
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.